১০:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

হরিপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুজা চৌধুরী আর নেই

  • আপডেট: ১০:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৮০০১

জয়নুল আবেদীন

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

হরিপুরের সাংবাদিক সমাজে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। চলে গেলেন হরিপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি, এবং দৈনিক ভোরের কাগজ-এর হরিপুর উপজেলা প্রতিনিধি প্রবীণ সাংবাদিক শফিকুল আজম চৌধুরী সুজা। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

 

বুধবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে দিনাজপুরের জিয়া হাট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই কন্যা সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।

 

তশফিকুল আজম চৌধুরী সুজা হরিপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের মৃত মুসলিম চৌধুরীর ছেলে।

 

সাংবাদিকতা ও সমাজসেবায় শফিকুল আজম চৌধুরী সুজা ছিলেন এক উজ্জ্বল নাম। তাঁর হাত ধরেই হরিপুর প্রেসক্লাবের সূচনা হয়। দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি নির্ভীকভাবে কলম ধরেছেন মানুষের কথা বলার জন্য, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য।

সহকর্মীরা তাঁকে ছিলেন এক প্রেরণার উৎস, একজন অভিভাবকসুলভ মানুষ।

 

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় হরিপুর উপজেলা ঈদগাহ মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

 

তাঁর মৃত্যুর খবরে সহকর্মী সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ ও সাধারণ মানুষের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

হরিপুর প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠন মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

একজন সৎ, নিবেদিতপ্রাণ ও মানবিক সাংবাদিক হিসেবে সুজা চৌধুরীকে হরিপুরের মানুষ দীর্ঘদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

হরিপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুজা চৌধুরী আর নেই

আপডেট: ১০:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

জয়নুল আবেদীন

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

হরিপুরের সাংবাদিক সমাজে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। চলে গেলেন হরিপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি, এবং দৈনিক ভোরের কাগজ-এর হরিপুর উপজেলা প্রতিনিধি প্রবীণ সাংবাদিক শফিকুল আজম চৌধুরী সুজা। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

 

বুধবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে দিনাজপুরের জিয়া হাট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই কন্যা সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।

 

তশফিকুল আজম চৌধুরী সুজা হরিপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের মৃত মুসলিম চৌধুরীর ছেলে।

 

সাংবাদিকতা ও সমাজসেবায় শফিকুল আজম চৌধুরী সুজা ছিলেন এক উজ্জ্বল নাম। তাঁর হাত ধরেই হরিপুর প্রেসক্লাবের সূচনা হয়। দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি নির্ভীকভাবে কলম ধরেছেন মানুষের কথা বলার জন্য, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য।

সহকর্মীরা তাঁকে ছিলেন এক প্রেরণার উৎস, একজন অভিভাবকসুলভ মানুষ।

 

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় হরিপুর উপজেলা ঈদগাহ মাঠে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

 

তাঁর মৃত্যুর খবরে সহকর্মী সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ ও সাধারণ মানুষের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

হরিপুর প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠন মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

একজন সৎ, নিবেদিতপ্রাণ ও মানবিক সাংবাদিক হিসেবে সুজা চৌধুরীকে হরিপুরের মানুষ দীর্ঘদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।